মাবিয়া রহমান,স্টাফ রিপোর্টারঃ বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অধীনে তৃতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে যশোরের মনিরামপুরে আগামি ২৮শে নভেম্বরে ১৭টি ইউনিয়ন পরিষদের মধ্য ১৬টিতে ভোট গ্রহন(নির্বাচন)অনুষ্ঠিত হবে।নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রার্থীর ছড়াছড়ি,একই দলের নেতাকর্মীরা নির্বাচনীয় প্রার্থী হয়ে কড়া প্রতিদ্বন্দী হয়ে নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে।
উপজেলায় ১৬টি ইউনিয়নে ১টিতে বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় চেয়ারম্যান হয়েছে।সর্বশেষ উপজেলায় মোট ৭৫জন চেয়ারম্যান,৬১০জন পুরুষ মেম্বার ও ৮০জন মহিলা মেম্বার পদে নির্বাচন করছে। ভাংচুর,অগ্নিসংযোগ ও সহিংসতা বাড়ছে প্রতিনিয়ত,এতে হামলা মামলার শিকারও হচ্ছে অগণিত।ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি ইউনিয়নে আহত হয়েছে ডজন খানিক প্রার্থী,হয়েছে নির্বাচনীও অফিস ভাংচুর। পৌর নেতা কর্মীদের ইউনিয়নে অঘাত যাতায়াতের কারণে এমনসব অহিংসতা ও সংঘাত হচ্ছে বলে দাবি করছেন অধিকাংশ স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীরা। সধারণ ভোটাররা বলছে এমন চলতে থাকলে ভোট দিতে ভোটের মাঠেই যাব না।
উপজেলার বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের কয়েকজন স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীদের সাথে কথা বলে জানাযায়, এমন সব অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছে কেবলমাত্র বহিরাগত সন্ত্রাসীদের কারণে।কেউ কেউ বহিরাগত সন্ত্রাসী বলে আখ্যায়িত করলেও অনেকেই বলছেন পৌর নেতাকর্মীদের সন্ত্রাসী বাহিনীদের আগমনের কারণে।
২৮শে নভেম্বর ভোটগ্রহণের দিনে যদি এমন অবাদে বহিরাগত লোকজন ভোটকেন্দ্রে চলাচল করে তাহলে কেন্দ্র দখল করে ভোট কাটা,সংঘর্ষ,মারামারিসহ নানান সব অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটবে বলে দাবি করছেন স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীরা।ইতিমধ্যে বেশ কয়েকজন প্রার্থী উপজেলা নির্বাচন অফিসে মৌখিক ভাবে অবেদনও করেছেন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।